উপজেলা নির্বাচনে ভোট কম পড়ার কারণ জানালেন সিইসি Latest Update News of Bangladesh

সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




উপজেলা নির্বাচনে ভোট কম পড়ার কারণ জানালেন সিইসি

উপজেলা নির্বাচনে ভোট কম পড়ার কারণ জানালেন সিইসি




অনলাইন ডেস্ক:পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ৭৮টি উপজেলায় গত রবিবার ভোট নেওয়া হয়। পরে নির্বাচন কমিশন জানায়, প্রথম ধাপে মাত্র ৪৩ শতাংশের চেয়ে একটু বেশি ভোট পড়েছে। এ খবর সামনে আসতেই শুরু হয় নানা সমালোচনা। অনেকেই এ নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। প্রশ্ন উঠে নির্বাচন কমিমনের ভূমিকা নিয়েও।তবে আজ ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। জানিয়েছেন কেন ভোটের হার ভোটারের উপস্থিতি কম ছিল।

 

নূরুল হুদা বলেন, বড় একটি দল নির্বাচন বয়কট করেছে। আমার ধারণা, সে কারণে নির্বাচনে তাদের ভোটার আসেনি এবং নির্বাচনটা ওইভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়নি। তবে নির্বাচন নিয়ে তাঁদের কোনো অনীহা ঘটেনি।

 

তবে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে দাবি করে সিইসি বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনও সুষ্ঠু করে তুলতে এবং ভোটারদের নিরপেক্ষভাবে ভোট প্রদানে সহযোগিতা করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও নির্বাচন-সংশ্লিষ্টরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। যার কারণে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেওয়া হবে।

 

দুপুরে সিলেটের জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপে সিলেট জেলার ১২টি উপজেলা নির্বাচন নিয়ে এক মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন কে এম নুরুল হুদা।

 

এই প্রথম দলীয় প্রতীকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হচ্ছে। এবার মোট পাঁচ ধাপে নির্বাচন হবে। ইতোমধ্যেই প্রথম ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি বড় দল আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না এমন অভিযোগ তুলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ায়। যে কারণে এবার একচ্ছত্র আধিপত্য যাচ্ছে ক্ষমতাসীনদের।

 

অবশ্য প্রথম ধাপে ৮৭টি উপজেলার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে। পরবর্তীতে আদালতের আদেশে ৪টি, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে ৩টি উপজেলায় ভোট স্থগিত হয়। এছাড়া ১১টি উপজেলায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হওয়ায় ৬৯টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫৫টি (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১১টি) উপজেলায় আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন। এছাড়া ১০টি উপজেলায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী, ১৩টি উপজেলায় স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। দু’টি উপজেলার ফল ঘোষণা করা হয়নি এবং ৭টি উপজেলার নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা নির্বাচন হবে আগামী ১৮ মার্চ।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD